Home Blog

লোকজ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

0

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, দেশের প্রাচীনকালের লোকজ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য’ সংরক্ষণে সবাইকে একযোগে’ কাজ করতে হবে।তিনি বলেন, আধুনিকতার সংস্পর্শে আমাদের এসব লোকজ’ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য হারিয়ে যেতে বসেছে। সেজন্য আধুনিকতার সঙ্গে ঐতিহ্যের সমন্বয় সাধন করতে হবে।

লোকজ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

প্রতিমন্ত্রী আজ জামালপুর জেলার মেলান্দহে জামালপুর গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট ও মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘর এর যৌথ উদ্যোগে জাদুঘর প্রাঙ্গণে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী (২১-২৩ সেপ্টেম্বর) লোকসংস্কৃতি উৎসব ও লোকজ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

লোকজ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

লোকসংগীত, লোকনাটক, জারি, সারি, ভাটিয়ালি, মুর্শিদী, মারফতি, গাজীর গান, ছড়া, প্রবাদ প্রবচন, পুঁথি, কেচ্ছা-কাহিনী সহ লোকসংস্কৃতি আমাদের অমূল্য সম্পদ এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চল লোকজ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যে বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে সমাদৃত। জামালপুর জেলাও এর ব্যতিক্রম নয়।

তিনি আরো বলেন, জামালপুর জেলার লোকজ সংস্কৃতি ‘ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে নিবেদিতপ্রাণ সংগঠন হিসাবে জামালপুর গান্ধী আশ্রম  ট্রাস্ট ও মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘর কাজ করে যাচ্ছে।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

 

এসময় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী জামালপুর গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট ও মুক্তি সংগ্রাম জাদুঘর আয়োজিত লোকসংস্কৃতি উৎসব ও লোকজ মেলাকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্তিপূর্বক মন্ত্রণালয় থেকে নিয়মিত পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানের আশ্বাস দেন।

 

লোকজ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

জামালপুর গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের ট্রাস্টি ও লোকসংস্কৃতি উৎসবের আহবায়ক উৎপল কান্তি ধর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন জামালপুর সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের অধ্যক্ষ হারুন অর রশীদ, জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আতিকুর রহমান সানা, জামালপুর জেলা পরিষদের সচিব মুনমুন জাহান লিজা, মেলান্দহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. সেলিম মিয়া ও মেলান্দহ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।

আরও দেখুনঃ

 

দেশের জনগণের স্বাস্থ্য রক্ষায় পাবলিক হেলথের উপর গুরুত্বারোপ শিক্ষামন্ত্রীর

0

দেশের জনগণের স্বাস্থ্য রক্ষায় পাবলিক হেলথের উপর গুরুত্বারোপ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।রাজধানীর মহাখালীতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড স্যোসাল মেডিসিন (নিপসম) এর মাস্টার্স অব পাবলিক হেলথ শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠানে এ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

দেশের জনগণের স্বাস্থ্য রক্ষায় পাবলিক হেলথের উপর গুরুত্বারোপ শিক্ষামন্ত্রীর

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মত জনবহুল দেশে কোনো না কোনো অসুখ-বিসুখ থাকবে। হঠাৎ করোনা এসে আমাদের বুঝিয়ে দিলো পাবলিক হেলথটা জরুরি। যখন ধাক্কা খেয়েছি তখন মনে করেছি পাবলিক হেলথ জরুরি। বিহেভিয়ার চেইঞ্জ সবচেয়ে কঠিন কাজ। সে কারণে দেশে আরো পাবলিক হেলথ স্পেশালাইজড বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হতে পারে।

দেশের জনগণের স্বাস্থ্য রক্ষায় পাবলিক হেলথের উপর গুরুত্বারোপ শিক্ষামন্ত্রীর

 

নিজের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেগুলো পাবলিক হেলথে স্পেশালাইজড। সেসব বিশ্ববিদ্যালয় অন্যান্য বিষয়ও পড়ায়।  ‘আমেরিকাতে পড়তে গিয়ে জেনেছিলাম, যারা ওখানে চিকিৎসক হিসেবে চাকরি খোঁজেন তাদের মধ্যে যাদের এমপিএইচ (মাস্টার্স অব পাবলিক হেলথ) করা আছে তাদের সেখানে প্রাধান্য দেওয়া হয়।’

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

 

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, উত্তর জানতে গেলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীরা উত্তর দিয়েছিল, ‘যিনি চিকিৎসক তিনি রোগী ফোকাসড, যিনি পাবলিক হেলথ পড়েছেন তার দেখার দৃষ্টিকোনটা ভিন্ন,  তিনি পুরো সমাজটাকে দেখেন, পুরো জনগণকে দেখেন, অর্থায়ন, ব্যবস্থাপনা, কৌশলসহ সব দিক দেখেন। পাবলিক হেলথের দৃষ্টিকোণ নিয়ে চিকিৎসক হিসেবে যখন কাজ করেন তখন তিনি অনেক বেশি অবদান রাখেন।’

 

দেশের জনগণের স্বাস্থ্য রক্ষায় পাবলিক হেলথের উপর গুরুত্বারোপ শিক্ষামন্ত্রীর

 

আরও দেখুনঃ

ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা এবং ক্রেতাদের যৌক্তিক মূল্য বৃদ্ধি বিবেচনায় বিজিএমইএ সভাপতির আহ্বান

0

ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা এবং ক্রেতাদের যৌক্তিক মূল্য বৃদ্ধি বিবেচনায় বিজিএমইএ সভাপতির আহ্বান। বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে উৎপাদিত পণ্যের বর্তমান মূল্য আলোচনায় যৌক্তিক মূল্য বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা ও ক্রেতা প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।শ্রমিকদের জীবনযাত্রার মান ও ব্যয় এবং মূল্যস্ফীতির কথা বিবেচনা করে চিঠিতে ফারুক এ আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, বৈশ্বিক পোশাক মূল্য ধারায় বাংলাদেশের অবস্থান ও অংশীদারিত্ব নির্বিশেষে নির্মাতা বা ক্রেতা হিসেবে সবাই কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সমস্ত উন্নত দেশে নজীরবিহীন মুদ্রাস্ফীতি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোকে সংকোচন নীতির দিকে ধাবিত করে, যা  নিষ্পত্তিযোগ্য আয়, ব্যয় এবং পণ্যের চাহিদাকে প্রভাবিত করছে। খুচরা পর্যায়ে সরবরাহ চেইন পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়লেও আমরা নির্মাতারা আমাদের সক্ষমতা, সরবরাহ চেইন, পরিকল্পনা এবং পূর্বাভাসে সম্পূর্ণ ‘দুঃস্বপ্নের পরিস্থিতিতে’ রয়েছি।

ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা এবং ক্রেতাদের যৌক্তিক মূল্য বৃদ্ধি বিবেচনায় বিজিএমইএ সভাপতির আহ্বান

স্থানীয় রপ্তানিকারকরা এখন পর্যন্ত রপ্তানি প্রবৃদ্ধির গতি ধরে রাখতে বেশ সফলভাবে সক্ষম হয়েছে উল্লেখ করে, ফারুক কর্মক্ষেত্রে প্রতিকার ও সম্পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শিল্পের শূন্য সহনশীলতা এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রচেষ্টা এবং বিনিয়োগের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এটি একটি জাতি হিসাবে আমাদের অনন্য করে তোলে এবং আমরা আপনাদের সঙ্গে এই যাত্রা চালিয়ে যেতে চাই। আমরা নিজেদের উন্নতির জন্য ক্রমাগত কাজ করে যাচ্ছি। ব্যবসাকে আরও সহজ ও দক্ষ করার জন্য আমরা সব ধরনের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের কিছু পদক্ষেপ ইতোমধ্যে সুফল বয়ে এনেছে, বিশেষ করে একাধিক স্থলবন্দরের মাধ্যমে ভারত থেকে টেক্সটাইল আমদানিতে আংশিক চালান সংক্রান্ত নিয়ম শিথিল করার ক্ষেত্রে।

ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা এবং ক্রেতাদের যৌক্তিক মূল্য বৃদ্ধি বিবেচনায় বিজিএমইএ সভাপতির আহ্বান

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সরাসরি কার্গো ট্রেন এবং স্থল কাস্টম বন্দরে উন্নত গুদামজাতকরণ সক্ষমতা উন্নত বাণিজ্য লজিস্টিকসের একটি গেটওয়ে খুলে দিয়েছে। সরকার যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানির জন্য বাধ্যতামূলক ফিউমিগেশনের নিয়মও মওকুফ করেছে। একই সঙ্গে এফওসি ভিত্তিতে কাঁচামাল আমদানির নিয়ম চার মাস থেকে ছয় মাস শিথিল করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। ফারুক হাসান বলেন, বাংলাদেশে এখন ২০২টি এলইইডি প্রত্যয়িত আরএমজি কারখানা রয়েছে, যার মধ্যে ৭৩টি প্লাটিনাম।

আমরা আমাদের শিল্পকে উল্লেখযোগ্যভাবে ডিকার্বনাইজ করার জন্য এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সার্কুলারিটি গ্রহণ করার জন্য একটি সুস্পষ্ট টেকসই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছি, যা আপনাদের অগ্রাধিকারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং সেইসঙ্গে মূল্যবোধের পরিপূরক।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

বিজিএমইএকে একটি ভবিষ্যত প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছে উল্লেখ করে ফারুক বলেন, তারা বিজিএমইএ’তে একটি ফিউচার সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছেন, যার মধ্যে একটি সেন্টার ফর ইনোভেশন, সেন্টার ফর এফিসিয়েন্সি এবং সেন্টার ফর ওএসএইচ রয়েছে। টেক্সটাইল টেকনোলজি বিজনেস সেন্টার (টিটিবিসি), যা ক্লিনার টেক্সটাইল (পিএসিটি) প্রকল্পের জন্য অংশীদারিত্বের একটি অংশ, বিশ্বব্যাপী উদীয়মান যথাযথ পরিশ্রমের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং মেনে চলার জন্য আমাদের নির্মাতাদের সক্ষমতা জোরদার করার জন্য বিজিএমইএতে একটি দায়িত্বশীল বিজনেস হাব (আরবিএইচ) এবং সার্কুলার অর্থনীতির উদ্যোগগুলো মোকাবেলা করার জন্য একটি সার্কুলার ফ্যাশন ইউনিট। যেহেতু গ্যাস, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহনসহ মূল্যস্ফীতি ও উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি শ্বাস-প্রশ্বাসের জায়গা কেড়ে নিচ্ছে, তাই প্রকৃতপক্ষে এই শিল্পের লাইফলাইন শ্রমিকরা মূল্যস্ফীতিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

 

ব্র্যান্ড, খুচরা বিক্রেতা এবং ক্রেতাদের যৌক্তিক মূল্য বৃদ্ধি বিবেচনায় বিজিএমইএ সভাপতির আহ্বান

 

তিনি বলেন, আমরা জানি যে দামের স্তরও কিছুটা বেড়েছে, কিন্তু খরচের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য যথেষ্ট নয়। তবে, আপনি হয়তো জানেন যে পোশাক শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম মজুরি বোর্ড বর্তমান ন্যূনতম মজুরি পর্যালোচনা করার জন্য কাজ করছে। বিজিএমইএ সভাপতি আশা প্রকাশ করেন যে এই বছরের শেষের আগে একটি নতুন ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা করা হবে এবং আগের পর্যালোচনার প্রবণতা এবং বিগত পাঁচ বছরের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির প্রবণতা বিবেচনা করা হলে তা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। তিনি বলেন, প্রকৃতপক্ষে আজকের বিশ্বে মুদ্রাস্ফীতি থেকে কারোই রেহাই নেই, তা বাংলাদেশ হোক বা বিশ্বের যেকোনো দেশ। ন্যূনতম মজুরি বোর্ড একটি স্বাধীন সংস্থা, যেখানে শ্রমিক, মালিক এবং স্বাধীন গোষ্ঠীর সমান প্রতিনিধিত্ব রয়েছে।

এটি স্বাধীনভাবে কাজ করে, তাই মজুরি বৃদ্ধি সম্পর্কে অনুমান করা আমার পক্ষে কঠিন। তিনি বলেন, যেহেতু আমরা ক্রমাগত উন্নত করার জন্য নিজেদেরকে প্র্রতিশ্রুতিবদ্ধ করি, আমরা নৈতিক এবং দায়িত্বশীল ব্যবসায়ে একটি আপোষহীন অবস্থানের সঙ্গে আমাদের ব্যয়ের মূল্যকে সমন্বয় করতে কোন চেষ্টারই ত্রুটি করছি না। আসুন, আমরা একে অপরের প্রতি আরও সহানুভূতিশীল হই এবং পুনর্বিন্যাস এবং অব্যাহত অংশীদারিত্বের জন্য স্থান খুঁজে বের করি।

আরও দেখুনঃ

 

এবারও বাড়ছে না হজের কোটা

0

এবারও বাড়ছে না’ হজের ‘কোটা। সর্বশেষ চলতি বছর হজ পালনের জন্য ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ কোটা ছিল বাংলাদেশিদের জন্য। এবারও একই কোটা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) ও হজ এজেন্সিগুলোর কাছে পাঠানো চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

এবারও বাড়ছে না হজের কোটা

এবারও বাড়ছে না হজের কোটা

চিঠিতে জানানো হয়, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে হিজরি ১৪৪৫/২০২৪ সনের হজ আগামী বছরের ১৭ জুন অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর রাজকীয় সৌদি সরকার কর্তৃক বাংলাদেশের ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রীর জন্য কোটা বরাদ্দ করা হয়েছে।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৯ হাজার ৯৬৮ জন হজযাত্রী ও গাইড থাকবেন ২৩০ জন। তাই সরকারি ব্যবস্থাপনায় মোট হজে যাবেন ১০ হাজার ১৯৮ জন।

 

এবারও বাড়ছে না হজের কোটা

 

অন্যদিকে, বেসরকারিভাবে হজযাত্রী এক লাখ ১৩ হাজার ৪০০ জন এবং গাইড ও মোনাজ্জেম থাকবেন ৩ হাজার ৬০০ জন। তাই বেসরকারিভাবে এজেন্সির মাধ্যমে মোট এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ করতে সৌদি আরব যেতে পারবেন।

আরও দেখুনঃ

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর

0

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর। এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে শুক্রবার বেলা সাড়ে এগারোটায় কেবিন থেকে কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটে নেওয়া হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপার্সনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডাক্তার এ জেড এম জাহিদ হোসেনের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান। 

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর

এই দফায় গত ৯ আগস্ট থেকে হাসপাতালে ভর্তি বেগম খালেদা জিয়া। নানাবিধ জটিলতায় ভুগছেন তিনি। সব কিছু ছাড়িয়ে সবচেয়ে বড়ো হয়ে দেখা দিয়েছে লিভারের সমস্যা। অবিলম্বে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে হবে, গত কিছুদিন ধরে ক্রমাগত বলছেন তার চিকিৎসক এবং দলীয় নেতারা। কিন্তু দেশে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট সম্ভব নয়, তাই সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করার দাবি জানানো হচ্ছে দলের পক্ষ থেকে। পরিবারের পক্ষ থেকেও গত সপ্তাহে তাকে বিদেশে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে আবেদন জানানো হয়েছে। তবে সরকার তার মুক্তির মেয়াদ আরেক দফায় ৬ মাস বাড়ালেও বিদেশে নেওয়ার ব্যাপারে সাড়া দেয়নি।   

 

আবারও বাড়ল খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ

খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, হৃদরোগ ও লিভার সিরোসিসে ভুগছেন। পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণের সমস্যাও আছে। চিকিৎসকরা বলেছেন, লিভার সিরোসিসের কারণে তার অবস্থা জটিল হয়ে উঠেছে। শরীরে প্রোটিনের মাত্রা কমে যাচ্ছে।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য এবং বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক প্রফেসর ডাক্তার এ জেড এম জাহিদ হোসেন বেশ কয়েকবারই জানিয়েছেন, একাধিক জটিল রোগের কারণে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসা করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। একটা সমস্যার জন্যে ওষুধ দিলে পাশর্^প্রতিক্রিয়ায় আরেকটি সমস্যা বেড়ে যায়। 

তার মতে, দেশে যতোটা সম্ভব ছিলো, ততোটা চিকিৎসা করা হয়েছে। এখন দরকার সমন্বিত চিকিৎসা, যা বিদেশের কোনো বড়ো হাসপাতালে করাতে হবে। 

 

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর

 

দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হলে ২০১৮ সালে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর কারাজীবন শুরু হয। করোনাভাইরাস মহামারী শুরুর পর পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ নির্বাহী আদেশে দণ্ড স্থগিত রেখে তাকে ৬ মাসের সাময়িক মুক্তি দেয় সরকার। সেই থেকে তিনি গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় অবস্থান করছেন। প্রতি ৬ মাস অন্তর সরকার তার মুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে আসছে।

আরও দেখুনঃ

কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেয়া স্থগিত করল ভারত

ভারত ও কানাডার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে নাটকীয় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এ উত্তেজনার মধ্যে এবার কানাডার নাগরিকদের জন্য ভিসা ইস্যু করা স্থগিত করেছে ভারত। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, পরবর্তী নোটিশ না দেয়া পর্যন্ত কানাডিয়ানদের ভিসা পরিষেবা বন্ধ থাকবে। 

কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেয়া স্থগিত করল ভারত

কানাডায় খালিস্তানি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় দেশটির সঙ্গে ভারতের উত্তেজনা বর্তমানে তুঙ্গে এবং এর মধ্যেই ভারতের পক্ষ থেকে এই পদক্ষেপ নেয়া হলো।প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘পরবর্তী বিজ্ঞপ্তি না হওয়া পর্যন্ত’ কানাডিয়ান নাগরিকদের ভিসা ইস্যু স্থগিত করেছে ভারত। অনলাইন ভিসা আবেদন কেন্দ্র বিএলএস ইন্টারন্যাশনালের একটি বিজ্ঞপ্তি বলা হয়েছে, ‘পরিচালনা সংক্রান্ত কারণে… পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ভারতীয় ভিসা পরিষেবা স্থগিত করা হয়েছে’।

কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেয়া স্থগিত করল ভারত

কানাডার নাগরিকদের জন্য ভারতীয় ভিসা ইস্যু করা স্থগিতের মতো পদক্ষেপ এমন সময়ে নেয়া হলো যখন কানাডায় খালিস্তানি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় দেশটির সঙ্গে ভারতের উত্তেজনা বর্তমানে তুঙ্গে রয়েছে। মূলত নিজ্জার হত্যার ঘটনায় ভারত সরকারের দিকে সরাসরি অভিযোগের আঙুল তুলেছেন কানাডীয় প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।

এর আগে কানাডার শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যার পেছনে ভারত সরকারের হাত থাকতে পারে বলে মন্তব্য করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের একটি শিখ মন্দিরের বাইরে গত ১৮ জুন গুলি করে হত্যা করা হয় ৪৫ বছর বয়সী হরদীপ সিং নিজ্জারকে।

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

গত সোমবার কানাডার হাউস অব কমন্সের সভায় প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো বলেন, কানাডার গোয়েন্দা সংস্থা শিখ নেতা নিজ্জারের হত্যার সাথে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্টতার ‘বিশ্বাসযোগ্য’ প্রমাণ খুঁজে পেয়েছে।এছাড়া কানাডা ভারতের দিকে ওই গুরুতর অভিযোগ তোলার প্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্য আর অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে তারা কানাডার নাগরিকের হত্যা তদন্তের দিকে নজর রাখছে।

কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেয়া স্থগিত করল ভারত

 

এদিকে ট্রুডোর সেই ভাষণের পরে কানাডিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জলি ঘোষণা করেন, কানাডা থেকে এক শীর্ষ ভারতীয় কূটনীতিককে তারা বহিষ্কার করছে। ভারতের সংবাদমাধ্যমে বলা হচ্ছে, বহিষ্কৃত ওই কূটনীতিকের নাম পবন কুমার রাই এবং তিনি ভারতের গুপ্তচর সংস্থা ‘র’-এর কর্মকর্তা।

অবশ্য নিজ্জারকে হত্যার ঘটনায় ভারত সরকারের জড়িত থাকার গুরুতর এই অভিযোগকে ‘মনগড়া’ এবং ‘উদ্দেশ্য প্রণোদিত’ বলে নাকচ করে দিয়েছে দিল্লি।

আরও দেখুনঃ

 

শ্বশুরবাড়ি থেকে কিশোরী গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার 

0

মেলান্দহে স্বামীর ঘর থেকে কিশোরী গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় উপজেলার চর পলিশা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় পর নিহতের স্বামী ও শ্বশুর বাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে।নিহত কিশোরী গৃহবধূ রিথী বেগম (১৭) উপজেলার বেতমারি এলাকার রফিকুল ইসলামের মেয়ে এবং চরপলিশা তালতলা গ্রামের আল মামুনের ছেলে গোলাম রাব্বীর স্ত্রী। 

শ্বশুরবাড়ি থেকে কিশোরী গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার 

 

শ্বশুরবাড়ি থেকে কিশোরী গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

স্থানীয়রা জানায়, চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা চলাকালীন নিহত রিথী প্রেমের টানে গোলাম রাব্বীর হাত ধরে পালিয়ে যায়। পরে উভয় পরিবারের সম্মতিতে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন যেতে না যেতেই তাদের মাঝে কলহের দানা বাধে। কলহের জেরে রিথী বেগম বাপের বাড়িতেই থাকতো। বুধবার বিকেল রিথী বাপের বাড়ি থেকে স্বামীর সাথে স্বামীর বাড়িতে আসে। স্বামীর বাড়িতে আসার পরেই রিথী বেগমের মৃত্যু হয়। পরে প্রতিবেশীরা রিথীর স্বামীর ঘরে রিথীর নিথর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

মেলান্দহ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে নিহতের বাবা বাদি হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। অভিযুক্তদের আটকের অভিযান অব্যাহত আছে।

শ্বশুরবাড়ি থেকে কিশোরী গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার 

আরও দেখুনঃ

মেয়র তাপসের বক্তব্যে সন্ত্রাসী ও  জমিদারী ভাব রয়েছে :মির্জা ফখরুল 

0

ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বুধবার বলেছেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে আর ঢাকায় ঢুকতে দেওয়া হবে না। বৃহস্পতিবার সকালে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে মেয়রের কথার জবাব দেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মেয়র তাপসের বক্তব্যে সন্ত্রাসী ও  জমিদারী ভাব রয়েছে :মির্জা ফখরুল 

 

মেয়র তাপসের বক্তব্যে সন্ত্রাসী ও  জমিদারী ভাব রয়েছে :মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব বলেন, তাদের চরিত্র, কথা-বার্তা, সবকিছুর মধ্যে একটা সন্ত্রাসী ব্যাপার থাকে। এটা হচ্ছে তাদের জমিদারি, সে জন্য কাকে ঢুকতে দেবে-কাকে ঢুকতে দেবে না, এ ধরনের কথা তারা বলে। 

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

 তিনি বলেন, আমরা এগুলো খুব গুরুত্ব দেই না। কারণ এগুলো আমরা বহু ফেস করেছি তো ইতোমধ্যে, এগুলো নিয়ে আমরা চিন্তাও করি না। কে কী বললো না বললো এটাতে বাংলাদেশের জনগণের কিছু যায় আসে না। বাংলাদেশের জনগণের লক্ষ্য একটাই, তারা একটা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটা সুষ্ঠু-অবাধ নির্বাচন চায়। 

মেয়র তাপসের বক্তব্যে সন্ত্রাসী ও  জমিদারী ভাব রয়েছে :মির্জা ফখরুল 

আরও দেখুনঃ

আরো ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি 

0

আরো ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি । সিন্ডিকেটের কবল থেকে ডিমের বাজারকে মুক্ত করতে চাইছে সরকার। দাম নিয়ন্ত্রণ করে বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর লক্ষ্যে ডিম আমদানির পরিমাণ বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. হায়দার আলী। 

আরো ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি

জানা গেছে, ছয় প্রতিষ্ঠানের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে ডিম আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ভারত থেকে আমদানি করা ডিম খুচরা পর্যায়ে সরকার নির্ধারিত দাম প্রতি পিস ১২ টাকায় বিক্রি হবে।এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর চার প্রতিষ্ঠানকে চার কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। 

আরো ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি 

এবারও ডিম আমদানির জন্য পাঁচটি শর্ত নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। শর্তগুলো হলো, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লু মুক্ত ডিম আমদানি করতে হবে। আমদানি করা ডিমের প্রতিটি চালানের জন্য রপ্তানিকারক দেশের সরকারের মাধ্যমে নির্ধারিত কিংবা ক্ষমতাপ্রাপ্ত উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লুর ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ামুক্ত সনদ দাখিল করতে হবে। সরকার নির্ধারিত শুল্ক বা কর পরিশোধ করতে হবে। নিষিদ্ধ পণ্য আমদানি করা যাবে না। সরকারের অন্য বিধিবিধান মেনে চলতে হবে।

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসেবে, দেশে প্রতিদিন চার কোটি ডিমের প্রয়োজন হয়। গত ১৪ সেপ্টেম্বর খুচরা পর্যায়ে ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ করে সরকার। সরকারনির্ধারিত দর বাজারে কার্যকর না হওয়ায় ১৮ সেপ্টেম্বর ডিম আমদানির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়। 

Glive24.com Logo 512x512 1 আরো ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি 

আরও দেখুনঃ

 

ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের পথে এগুচ্ছে সৌদি : সালমান

0

ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের পথে এগুচ্ছে সৌদি : সালমান।ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে ধীরস্থির গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে সৌদি আরব। মার্কিন টেলিভিশন ফক্স নিউজকে দেয়া সাক্ষাত্কারে এমনটি জানিয়েছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। তিনি বলেন, প্রতিদিনই এই দুই দেশ পরস্পরের ঘনিষ্ঠ হচ্ছে। তার দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য ক্রমাগতভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। এসময় তিনি সতর্ক করেন, ইরান যদি পারমাণবিক অস্ত্র পায় তবে সেক্ষেত্রে আমাদেরও একটি পেতে হবে।` তবে রিয়াদ যদি তেল আবিবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে তবে তা ফিলিস্তিনের জনগণের সঙ্গে বেইমানি হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। 

ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের পথে এগুচ্ছে সৌদি : সালমান

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সৌদি যুবরাজ এ কথা বলেছেন। তিনি এমন এক সময়ে এই মন্তব্য করলেন যখন, উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোও ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।সালমানের এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এসেছে যার ঠিক আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাদের প্রধান মিত্র ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদি আরব এবং অন্যান্য আরব দেশগুলোকে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে জোরালোভাবে চাপ প্রয়োগ করেছেন।

 

ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের পথে এগুচ্ছে সৌদি : সালমান

 

এই আলোচনায় ফিলিস্তিনিদের জন্য ইসরায়েলের তরফ থেকে কী ধরনের ছাড় দেওয়া হবে সেটিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পাশাপাশি সৌদি আরব বেসামরিক উদ্দেশ্যে পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করলে তার নিরাপত্তার নিশ্চয়তাও দেবে যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিন ইস্যুতে মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছেন, ‘রিয়াদের কাছে ফিলিস্তিন ইস্যু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এই বিষয়টির সমাধান করা উচিত।’

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

সৌদি যুবরাজ আরও বলেন, ‘আমরা কোন পথে যাচ্ছি তা বিবেচনায় রাখতে হবে। তবে আমরা আশা করি এটি আমাদের এমন একটি জায়গায় পৌঁছে দেবে যা ফিলিস্তিনিদের জীবনকে সহজ করবে এবং ইসরায়েলকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম শক্তি হিসেবে স্বীকার করে নেবে।’ এ সময় তিনি ইরান প্রসঙ্গে বলেন, ‘ইরান যদি পারমাণবিক অস্ত্র পায় তবে সৌদি আরবের হাতেও অস্ত্র থাকা উচিত।’

Glive24.com Logo 512x512 1 ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের পথে এগুচ্ছে সৌদি : সালমান

এদিকে তেল আবিবের সঙ্গে রিয়াদের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বুধবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ভাষণে ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, `এই অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের শাসকদের সম্পর্ক ফিলিস্তিনি জনগণ তাদের প্রতিরোধ আন্দোলনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল বলে বিবেচিত হবে।’

আরও দেখুনঃ