[ADINSERTER AMP] [ADINSERTER AMP]

ভিক্ষুককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন বখাটেরা

ভিক্ষুককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন বখাটেরা।ফেনীতে এক ভিক্ষুককে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ মামলার মূলহোতা মেহরাজসহ এজাহারনামীয় ২ আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। গ্রেফতাররা হলেন- নোয়াখালীর হাতিয়ার ইউনুছপুর ফকিন্নিপাড়া গ্রামের মৃত রুহুল আমিনের ছেলে মো. মেহরাজ ও নোয়াখালী সদরের চরজুবলী গ্রামের মৃত আলী আহম্মদের ছেলে সালাউদ্দিন (৩৫)।

ভিক্ষুককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন বখাটেরা

র‌্যাব জানায়, ৪ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টার দিকে লেমুয়া বাজার এলাকায় ভিক্ষা করছিলেন এক নারী। তখন মেহেরাজ নামে এক যুবক তাকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কথা বলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন ছনুয়া ইউনিয়নের এবিএম ব্রিক ফিল্ডে নিয়ে যায়। সেখানে শ্রমিকদের থাকার কক্ষে মেহেরাজ তাকে ধর্ষণ করে। এরপর পালাক্রমে সমির, দেলোয়ার হোসেন, তারেক, রমজান আলী, বাবু, মেহরাজ, রিদনসহ কয়েকজন ওই নারীকে ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে তাকে বাসে উঠিয়ে দেওয়ার জন্য মহাসড়কে নিয়ে গেলে ওই নারীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন জড়ো হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ওই নারীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ফেনী জেনারেল হাসপাতালে পাঠান।

ভিক্ষুককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন বখাটেরা

 

ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে আটজনকে এজাহারনামীয় ২-৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে ফেনী মডেল থানায় ধর্ষণ মামলা করেন।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

মামলার পর থেকেই পলাতক আসামিদের গ্রেফতারে গোয়েন্দা নজরদারি ও ছায়াতদন্ত অব্যাহত রাখে র‌্যাব। পরে র‌্যাবের একটি দল ১৫ সেপ্টেম্বর অভিযান চালিয়ে সালাউদ্দিনকে গ্রেফতার করে। সালাউদ্দিনের দেওয়া তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় র‌্যাব জানতে পারে গণধর্ষণের মূলহোতা পলাতক আসামি মেহরাজ ফেনীর দাগনভূঞার দিলপুর এলাকায় অবস্থান করছে। পরে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে মেহরাজকে গ্রেফতার করা হয়।

 

ভিক্ষুককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন বখাটেরা

 

র‌্যাবের কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ফেনী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment