যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য বৃহস্পতিবার একটি বাণিজ্য চুক্তি ঘোষণার প্রস্তুতি নিয়েছে। ট্রাম্পের শুল্ক নীতির প্রেক্ষাপটে এই চুক্তি তাৎপর্যপূর্ণ হলেও এর ব্যাপ্তি সীমিত হতে পারে। নিউইয়র্ক টাইমস ও পলিটিকো জানিয়েছে, এটি কেবল ‘চুক্তির কাঠামো’ হতে পারে, যা পরে পূর্ণাঙ্গ রূপ পাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্রেক্সিট-পরবর্তী এ চুক্তি যুক্তরাজ্যের জন্য কৌশলগত গুরুত্ব বহন করবে। ট্রাম্প একে ‘বড় ও সম্মানিত দেশের সঙ্গে মেজর ট্রেড ডিল’ বলে উল্লেখ করেছেন। লন্ডনও জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী স্টারমার আজ এ বিষয়ে হালনাগাদ জানাবেন।
চুক্তির আওতায় যুক্তরাজ্যের কিছু পণ্যের শুল্ক কমতে পারে এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের ওপর ডিজিটাল কর প্রত্যাহার করা হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি মূলত ক্ষতি নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টা, পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্য সুবিধা নয়।
এই সপ্তাহেই যুক্তরাজ্য ভারত সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি করেছে। এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন একটি সমঝোতা ব্রেক্সিট-পরবর্তী লন্ডনের কূটনৈতিক অগ্রগতির ইঙ্গিত দেবে।