Home রাজনীতি বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ পারভীন হক সিকদার । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

পারভীন হক সিকদার । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

পারভীন হক সিকদার । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ
পারভীন হক সিকদার । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

পারভীন হক সিকদার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন রাজনীতিবিদ। যিনি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন-৩৯ থেকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ- সদস্য।

পারভীন হক সিকদার । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

পারভীন হক সিকদার । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন

পারভীন -হক সিকদার ৩ জানুয়ারি ১৯৬৩ সালে শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার কার্তিকপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মুক্তিযোদ্ধা, শিল্পপতি ও ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার। মাতা মনোয়ারা সিকদার।

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন

পারভীন হক সিকদার ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালক ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন-৩৯ থেকে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে তাকে শপথবাক্য পাঠ করান।

সংসদ সদস্য

সংসদ সদস্য জনপ্রতিনিধি হিসেবে পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদে সরকার কিংবা বিরোধীদলীয় সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। এর ইংরেজি প্রতিরূপ হচ্ছে ‘মেম্বার অব পার্লামেন্ট’ বা ‘এমপি’ এবং বাংলায় ‘সংসদ সদস্য’ কিংবা ‘সাংসদ’। এছাড়া, ফরাসী ভাষায় সংসদ সদস্যকে ‘ডেপুটি’ নামে অভিহিত করা হয়।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

 

পরিচিতি

সংসদীয় গণতন্ত্রে একজন সংসদ সদস্য আইন-প্রণয়ন বিশেষতঃ রাষ্ট্রীয় আইন ও নাগরিক অধিকার প্রণয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সাধারণ অর্থে নির্দিষ্ট সংসদ কিংবা জাতীয় সংসদের সদস্যই এমপি বা সংসদ সদস্য হিসেবে আখ্যায়িত হন।

বিশ্বের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে দ্বি-স্তরবিশিষ্ট সংসদীয় গণতন্ত্র রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে – উচ্চ কক্ষ এবং নিম্ন কক্ষ। সেক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধি হিসেবে ‘সংসদ সদস্য’ পদটি নিম্নকক্ষের জন্য প্রযোজ্য। সচরাচর জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদ সদস্য পদটি উচ্চ কক্ষে ভিন্ন পদে উপস্থাপন ও চিহ্নিত করা হয়। উচ্চ কক্ষ হিসেবে সিনেটে সংসদ সদস্য তখন তিনি ‘সিনেটর’ পদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।

 

পারভীন হক সিকদার । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

অবস্থান

সংসদ সদস্য হিসেবে ব্যক্তিকে প্রাথমিকভাবে দলের সদস্যরূপে তাঁর অবস্থানকে নিশ্চিত করতে হয়। পরবর্তীতে দলীয় সভায় মনোনয়নের মাধ্যমে সরাসরি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও জনমতের যথার্থ সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রতিফলনে তিনি এমপি হিসেবে নির্বাচিত হন। কখনোবা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অভাবে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে থাকেন। সাধারণতঃ সংসদ সদস্য কোন একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের সদস্য হয়ে থাকেন। দলীয়ভাবে মনোনয়নলাভে ব্যর্থ হলে কিংবা দলীয় সম্পৃক্ততা না থাকলেও ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী’ হিসেবে অনেকে নির্বাচিত কিংবা মনোনীত সংসদ সদস্য হন।

সংসদ সদস্যকে অনেকে ‘সাংসদ’ নামেও ডেকে থাকেন। তবে, নিত্য-নৈমিত্তিক বা প্রাত্যহিক কর্মকাণ্ডে ‘মেম্বার অব পার্লামেন্ট’ হিসেবে সংসদ সদস্যকে ‘এমপি’ শব্দের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত আকারে ব্যবহার করা হয়। বর্তমানকালে প্রচারমাধ্যমে সাধারণ অর্থেই এমপি শব্দের প্রয়োগ লক্ষ্যণীয়।

আরও দেখুনঃ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here