শফিকুল আজম খান । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

শফিকুল আজম খাঁন একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও একাদশ জাতীয় সংসদ -সদস্য। শফিকুল আজম খাঁন ঝিনাইদহ-৩ আসন থেকে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথম সংসদ -সদস্য নির্বাচত হন এবং ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় বাংলাদেশ আওয়ামী -লীগের মনোনয়নে সংসদ -সদস্য নির্বাচিত হন।

শফিকুল আজম খান । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

শফিকুল আজম খান । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

শফিকুল -আজম খান ১৯৬৬ সালের ২০ ডিসেম্বর ঝিনাইদহ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি স্নাতক সমমান পাস করে পরে আইন বিষয়ে মাস্টার্স করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন

শফিকুল আজম খান রাজনীতিতে সংকৃয় এবং তিনি আওয়ামীলীগের মনোনয়নে দ্বিতীয় বারের মতো সংসদ -সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

 

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (বাংলা: বাংলাদেশ গণসংঘ) বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী এবং বর্তমান ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল। এই রাজনৈতিক দলটির গোড়াপত্তন হয় ২৩ জুন ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। পরবর্তী কালে এর নাম ছিল নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ। ১৯৭০ সাল থেকে এর নির্বাচনী প্রতীক নৌকা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ১৯৫৫ সালে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক আদর্শের অধিকতর প্রতিফলন ঘটানোর জন্য এর নাম “আওয়ামী লীগ” করা হয়।

ইতিহাস

প্রতিষ্ঠা

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেমের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের একাংশের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলীর কেএম দাস লেন রোডের রোজ গার্ডেন প্যালেসে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ প্রতিষ্ঠিত হয়, যার সভাপতি ছিলেন টাঙ্গাইলের মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক টাঙ্গাইলের শামসুল হক।

পরবর্তীকালে, ১৯৫৫ সালে মওলানা ভাসানীর উদ্যোগে ধর্মনিরপেক্ষতার চর্চা এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংগঠনটির নাম থেকে পরে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেওয়া হয়; নাম রাখা হয়: ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ’।

 

শফিকুল আজম খান । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

আওয়ামী -লীগের জন্মসূত্রের সঙ্গে ঢাকা ১৫০ নম্বর মোগলটুলিস্থ পূর্ববঙ্গ কর্মী শিবিরের উদ্যোগের সম্পর্ক অনস্বীকার্য। ২৩ জুনের সম্মেলনের আয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন শওকত আলী। তার উদ্যোগে ১৫০ নং মোগলটুলিস্থ শওকত আলীর বাসভবন এবং কর্মী শিবির অফিসকে ঘিরে বেশ কয়েক মাসের প্রস্তুতিমূলক তৎপরতার পর ২৩ জুনের কর্মী সম্মেলনে দলের ঘোষণা দেয়া হয়।

শওকত আলীর অনুরোধে কলকাতা থেকে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী একটি মামলা পরিচালনার কাজে ঢাকায় এলে তিনি শওকত আলীকে মুসলিম লীগ ছেড়ে ভিন্ন একটি রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তোলার পরামর্শ দেন। শওকত আলী এ পরামর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে পূর্ববঙ্গ কর্মী শিবিরের নেতৃবৃন্দকে নতুন সংগঠন গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করেন। এসময় কর্মী শিবিরের প্রধান নেতা ছিলেন শামসুল হক।

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment