শামশুদ্দিন আহমদ চৌধুরী । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

শামশুদ্দিন আহমদ চৌধুরী বাংলাদেশের একজন চিকিৎসক, রাজনীতিবিদ সাবেক সাংসদ। তিনি ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে সাবেক চট্টগ্রাম-১৬, চকরিয়া-কুতুবদিয়া (বর্তমান কক্সবাজার-১, চকরিয়া-পেকুয়া) আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য।

শামশুদ্দিন আহমদ চৌধুরী । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

শামশুদ্দিন আহমদ চৌধুরী । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন

ডা. শামশুদ্দিন আহমদ চৌধুরী ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন।

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন

ডা. শামশুদ্দিন আহমদ চৌধুরী একজন চিকিৎসক ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ ও বঙ্গবন্ধুর সহচর। তিনি ৬ দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে সাবেক চট্টগ্রাম-১৬, চকরিয়া-কুতুবদিয়া (বর্তমান কক্সবাজার-১, চকরিয়া-পেকুয়া) আসন থেকে তিনি সংসদ -সদস্য নির্বাচিত হন।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

 

সংসদ -সদস্য

সংসদ- সদস্য জনপ্রতিনিধি হিসেবে পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদে সরকার কিংবা বিরোধীদলীয় সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। এর ইংরেজি প্রতিরূপ হচ্ছে ‘মেম্বার অব পার্লামেন্ট’ বা ‘এমপি’ এবং বাংলায় ‘সংসদ -সদস্য’ কিংবা ‘সাংসদ’। এছাড়া, ফরাসী ভাষায় সংসদ -সদস্যকে ‘ডেপুটি’ নামে অভিহিত করা হয়।

পরিচিতি

সংসদীয় গণতন্ত্রে একজন সংসদ- সদস্য আইন-প্রণয়ন বিশেষতঃ রাষ্ট্রীয় আইন ও নাগরিক অধিকার প্রণয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সাধারণ অর্থে নির্দিষ্ট সংসদ কিংবা জাতীয় সংসদের সদস্যই এমপি বা সংসদ -সদস্য হিসেবে আখ্যায়িত হন।

বিশ্বের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে দ্বি-স্তরবিশিষ্ট সংসদীয় গণতন্ত্র রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে – উচ্চ কক্ষ এবং নিম্ন কক্ষ। সেক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধি হিসেবে ‘সংসদ -সদস্য’ পদটি নিম্নকক্ষের জন্য প্রযোজ্য। সচরাচর জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদ -সদস্য পদটি উচ্চ কক্ষে ভিন্ন পদে উপস্থাপন ও চিহ্নিত করা হয়। উচ্চ কক্ষ হিসেবে সিনেটে সংসদ- সদস্য তখন তিনি ‘সিনেটর’ পদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।

 

শামশুদ্দিন আহমদ চৌধুরী । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ

 

অবস্থান

সংসদ -সদস্য হিসেবে ব্যক্তিকে প্রাথমিকভাবে দলের সদস্যরূপে তাঁর অবস্থানকে নিশ্চিত করতে হয়। পরবর্তীতে দলীয় সভায় মনোনয়নের মাধ্যমে সরাসরি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও জনমতের যথার্থ সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রতিফলনে তিনি এমপি হিসেবে নির্বাচিত হন। কখনোবা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অভাবে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে থাকেন।

সাধারণত সংসদ -সদস্য কোন একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের সদস্য হয়ে থাকেন। দলীয়ভাবে মনোনয়নলাভে ব্যর্থ হলে কিংবা দলীয় সম্পৃক্ততা না থাকলেও ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী’ হিসেবে অনেকে নির্বাচিত কিংবা মনোনীত সংসদ -সদস্য হন।

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment