অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস এর একটি সংগ্রহশালা এই আর্টিকেল আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আমাদের আয়োজন নিয়ে আপনার কোন মতামত থাকলে আমাদের জানান।

অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস - Gurukul Live Logo

অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন

জামাই গেছে শ্বশুরবাড়িতে.. .
অনেকদিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে।
পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা, কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক!!
তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল!

জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল…
এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আরেকটু দেই?…
বলতেবলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি!
জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল!!

খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল! জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন,.বাবা আরো একটু.দেব?
জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা!! পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি!!

কৌতুক Joke 11 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

আপনার কান দুটোর কি হল

কানাকানি নয়
শ্রীমভি রায় : ( তাঁর দুষ্টু, চঞ্চল ছোট মেয়েকে ) মিঠু, এখানে আমাদের বাড়ি তোমার বাপির এক বন্ধু আসবেন, তাঁর নাম মেজর গুপ্ত, যুদ্ধে ভদ্রলোকের দুটো কানই গুলি লেগে উড়ে গেছে, তাই ওঁকে দেখে যেন জিজ্ঞেস কোর না—আঙ্কেল, আপনার কান দুটোর কি হল ?— তাহলে উনি কিন্তু ভীষণ রেগে যাবেন ।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

বলতে বলতে মেজর গুপ্ত কলিং বেল বাজিয়ে ঘরে ঢুকলেন । মিসেস রায় যখন তাঁকে আপ্যায়ন করে বসাচ্ছেন তখন মিঠু তার মাকে : মামি, তুমি বললে আঙ্কেলের দু’ কানই কাটা, কিন্তু একটা কানের যে আধখানা থেকে গেছে । তাতে আঙ্কেল রেগে যাবেন না তো ?

কৌতুক Joke 12 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

সুন্দর ছুটির দিন

কর্মচারী: স্যার, পাঁচ দিনের ছুটি চাই।
বস: কেন? মাত্রই তো তুমি ১০ দিন ছুটি কাটিয়ে ফিরলে।
কর্মচারী: স্যার আমার বিয়ে।
বস: বিয়ে করবে ভালো কথা। তো এত দিন ছুটি কাটালে, তখন বিয়ে করোনি কেন?
কর্মচারী: মাথা খারাপ? বিয়ে করে আমার সুন্দর ছুটির দিনগুলো নষ্ট করব নাকি?

কৌতুক Joke 13 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

দাদার বিয়ে

কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!

কৌতুক Joke 10 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

কর্মচারীর ওপর রাগ ঝাড়ি

রেগেমেগে অফিস থেকে বাড়ি ফিরলেন শফিক।
শফিকের স্ত্রী বললেন, ‘কী হলো? আজ এত চটে আছো কেন?’
শফিক: আর বোলো না। প্রতিদিন অফিসে যে কর্মচারীর ওপর রাগ ঝাড়ি, সে আজ অফিসে আসেনি। মেজাজটাই খারাপ হয়ে আছে!

কৌতুক Joke 7 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

অতিথি সৎকার

বাড়িতে অতিথি এসেছেন। মা পল্টুকে ডেকে বললেন, ‘বাবা পল্টু, জলদি অতিথিদের জন্য বাইরে থেকে একটা কিছু নিয়ে এসো তো’।
দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল পল্টু। কিছুক্ষণ পর ফিরল খালি হাতে।
মা: কী হলো? কী আনলে ওনাদের জন্য?
পল্টু: ট্যাক্সি! ওনারা যেন চটজলদি বাড়ি ফিরতে পারেন!

কৌতুক Joke 6 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

লোক দেখানো যাওয়া

শফিক আর কেয়া—দুজনের ছোট্ট সংসার। এর মাঝে একদিন উটকো এক অতিথির আগমন।
দিন গড়িয়ে সপ্তাহ পেরোয়, অতিথির আর যাওয়ার নামগন্ধ নেই। বিরক্ত হয়ে একদিন লোকটাকে তাড়ানোর ফন্দি আঁটল দুজন।
পরদিন সকাল না হতেই তুমুল ঝগড়া শুরু করল শফিক-কেয়া। ঝগড়া একসময় হাতাহাতির পর্যায়ে চলে গেল।
অবস্থা বেগতিক দেখে চুপচাপ বাক্স-পেটরা নিয়ে বেরিয়ে পড়ল অতিথি।
অতিথি বেরিয়ে গেলে ঝগড়া থামাল দুজন। কেয়াকে বলল শফিক, ‘ওগো, বেশি লেগেছে তোমার?’
কেয়া: আরে নাহ্! আমি তো লোক দেখানো কাঁদছিলাম!
এমন সময় দরজা দিয়ে ঢুকতে ঢুকতে বলল অতিথি, ‘আমিও তো লোক দেখানো গিয়েছিলাম!’

কৌতুক Joke 5 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

ভালো কাজের পুরস্কার

নতুন বছরের প্রথম দিন মালিক বলছেন চাকরকে, ‘গত বছর তুই বেশ ভালো কাজ করেছিস। এই নে ১০ হাজার টাকার চেক। এ বছর এমন ভালো কাজ দেখাতে পারলে আগামী বছর চেকে সই করে দেব!’

কৌতুক Joke 4 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে

অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।

অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।

বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।

বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?!

কৌতুক Joke 3 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

এমএস অফিস

পল্টুর অফিসে প্রথম দিনেই বড় কর্তার সঙ্গে কথা হচ্ছে—
বড় কর্তা: আপনি কম্পিউটারে কী কী কাজ জানেন?
পল্টু: স্যার, প্রায় সব ধরনের কাজই করতে পারি।
বড় কর্তা: আচ্ছা, আপনি এমএস অফিস জানেন?
পল্টু: আজই যেতে হবে! তাহলে ওই অফিসের ঠিকানাটা একবার বলে দিলেই আমি খুঁজে বের করতে পারব, স্যার।

কৌতুক Joke 2 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

গাধা

অফিসে কাজে গাফিলতির কারণে বড় কর্তা বেশ রেগে আছেন মোকলেসের ওপর। বড় কর্তা মোকলেসকে ডেকে বললেন, ‘সব কাজই নষ্ট করে ফেলেছেন আপনি। এই অফিসে একটা গাধা আছে, আপনি জানেন?’
মোকলেস বড় কর্তার অগ্নিমূর্তি দেখে মাথা নিচু করে জবাব দিল, ‘না, স্যার।’
‘নিচে কী দেখছ, আমার দিকে তাকাও?’—বড় কর্তার জবাব।

কৌতুক Joke 6 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

অসুস্থতা

অফিসের বড় কর্তা ও মন্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
বড় কর্তা: আচ্ছা আপনি আগের চাকরিটা ছেড়ে দিলেন কেন?
মন্টু: অসুস্থতার জন্য, স্যার।
বড় কর্তা: তা কী হয়েছিল আপনার?
মন্টু: আরে আমার তো কিছুই হয়নি। ওই অফিসের বড় কর্তাই তো আমার কাজে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন, মানে তার প্রায় মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড় হয়েছিল স্যার।

কৌতুক Joke 12 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

সরকারি অফিসের পিয়ন – ভিক্টর কাকল্যুশকিন

এক সরকারি অফিসে পিয়নের কাজ করে নিকিফরোভ। তাকে বলা হয়:
‘ফাইলটা নিয়ে যাও।’
সে নিয়ে যায়।
বলা হয়:
‘নিয়ে এসো।’
সে নিয়ে আসে।
একদিন তাকে ধমক দিয়ে বলা হলো:
‘এত দেরি হয় কেন?’
‘শ্-শালা!’ মনে মনে ভাবল সে। মেজাজটা খিঁচড়ে গেল। ‘একদিন আমি তোমাদের মজা দেখাব, তখন ঠ্যালা বুঝবে!’

একদিন কয়েকটি ফাইল অন্য ঘরে পৌঁছে দেওয়ার সময় একটা ফাইল সে ফেলে দিল ডাস্টবিনে।
সে রাতে প্রায় ঘুমাতেই পারল না নিকিফরোভ। জেগে জেগে মিষ্টি স্বপ্ন দেখল, কল্পনা করল, ফাইল হারানোর খবর ফাঁস হয়ে গেলে কী মজার কাণ্ডটাই না হবে!

কিন্তু পুরো একটা সপ্তাহ পার হয়ে গেল। কেউ মনেও করল না ফাইলটার কথা!
‘বোধহয়, একটি নয়, আরও কয়েকটি ফেলার দরকার ছিল’, ভাবল নিকিফরোভ।
এবং সুযোগ বুঝে গোটা দশেক ফাইল ডাস্টবিনে ফেলে দিল একবারে।
‘ঠ্যালা এবারে নিশ্চয়ই বুঝবে!’ আশ্বস্ত করল সে নিজেকে।

প্রতীক্ষার দিন বাড়তেই থাকল একের পর এক। প্রতিদিন সকালে সে একবার করে ঢুঁ মারে সেক্রেটারি ল্যুদার ঘরে।
‘কেমন আছেন?’ জিজ্ঞেস করে সে, ‘নতুন কোনো খবর আছে?’
‘কেন, কোনো খবর হবার কথা আছে?’ অবাক স্বরে জানতে চায় ল্যুদা।
‘না, এমনিই জিজ্ঞেস করলাম,’ নিকিফরোভ উত্তর দেয়।

দ্বিতীয় সপ্তাহ শেষ হয়ে আসতে আসতে রীতিমতো শুকিয়ে গেল সে; মলিন হলো চেহারা। তৃতীয় সপ্তাহের শুরুতে আর সহ্য হলো না তার। সুযোগ বুঝে তার হাতে ধরিয়ে দেওয়া সব কটি ফাইল ফেলে দিল ডাস্টবিনে।
‘এবার এমন ঠ্যালা খাবে বাছাধনেরা!’ নিশ্চিত ধারণা হলো তার।

তারপর পেরিয়ে গেল তিন-তিনটে বছর। তার সঙ্গে প্রভাতকালীন প্রাত্যহিক সাক্ষাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে ল্যুদা।
এই দীর্ঘ সময়ে নিকিফরোভ হাল ছেড়ে দিয়েছে খানিকটা। চুল কমে এসেছে মাথায়, ভাঁজ পড়েছে মুখের চামড়ায়। শুধু চোখে রয়ে গেছে আহত অহংকারের ঝিলিক।
‘ঠ্যালা একদিন বুঝবে! বুঝতেই হবে!’ অফিসের ফাইল নিয়মিত ডাস্টবিনে ফেলতে ফেলতে আশা তবু ছাড়ে না সে।

কৌতুক Joke 11 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

চৌকস বস

চৌকস বস হচ্ছে সে, যে অফিসের মিটিং সংক্ষিপ্ত করার জন্য বলেন, এগুলো হলো আমার প্রস্তাব। কারও যদি কোনো ব্যাপারে দ্বিমত থাকে তাহলে হাত তুলে বলুন, ‘আজ থেকে আমি রিজাইন করলাম।’

কৌতুক Joke 18 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

ডিসিপ্লিন কী

ডিসিপ্লিন কী?
: বসের চেয়ে বোকা হবার ভান করার আর্ট।

কৌতুক Joke 17 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

এর থেকে বেশি

বাড়িতে অতিথি বেড়াতে এসেছে বাসায় ছোট বাচ্ছার সঙ্গে খাতির জমানোর চেষ্টা করছে-
অতিথি : কাছে এস বাবু আমাকে একটু চুমু দাও। তাহলে তোমাকে পাঁচ টাকা দেব।
বাবু : শুধু অষুধ খাওয়াতেই মা এর থেকে বেশি দেয়।

কৌতুক Joke 16 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

গ্ল্যামারের দিকে নজর

বস : এ কী টাইপিষ্ট নিয়েছেন? সুন্দরী তাতে সন্দেহ নেই-কিন্তু প্রতিটি লাইনে এক গন্ডা ভুল। আপনাকে বলি নি, টাইপিষ্ট নেবার সময় গ্রামারের দিকে নজর রাখবেন।
ম্যানেজার : শুনতে ভুল হয়েছিল স্যার। আমি গ্ল্যামারের দিকে নজর রেখেছিলাম।

কৌতুক Joke 12 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

কী করে বলব

বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকেঃ কে?
বাইরে থেকেঃ আমি।
ভেতর থেকেঃ আমি কে?
বাইরে থেকেঃ আরে, আপনি কে আমি কী করে বলব?

কৌতুক Joke 10 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

বাড়তি উৎপাত

বাসা খালি। পাহারায় আছি আমি আর আমার এক সমবয়সী মামু। দারুণ আনন্দে কাটছে দিন, যা ইচ্ছা তা-ই করছি আমরা। স্বাধীন জীবন দুজনের। এর মধ্যে হঠাৎ গেস্ট এসে হাজির। হায় হায়, এখন কী করা? নিজেদের স্বাধীন জীবনে বাড়তি উৎপাত কিছুতেই সহ্য করা হবে না। কী করা যায়? দুজনে মিলে বুদ্ধি করলাম। গেস্ট সকালে বেরিয়ে যায়, সন্ধ্যায় আসে। আমরা ঠিক করলাম, সন্ধ্যায় আমরা গা ঢাকা দেব।

সে সন্ধ্যায় বাসায় ঢুকতে পারবে না, পরে বাধ্য হয়ে কেটে পড়বে। যেই ভাবা, সেই কাজ। দুজনে সন্ধ্যা পর্যন্ত বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা মেরে শ্যামলী হলে সেকেন্ড শোতে সিনেমা দেখতে ঢুকে পড়লাম। সিনেমা শেষ হতে হতে রাত ১২টা। আমাদের গেস্ট কি আর আমাদের জন্য সন্ধ্যা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত অপেক্ষা করবে? বিরতির সময় দুজন বাইরে এলাম সিগারেট টানতে। বাইরে এসে দেখি আমাদের গেস্ট! সেও সিগারেট টানছে!!

: আ-আপনি?
: বাসায় তালা দেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষায় থেকে বুদ্ধি করে সেকেন্ড শো সিনেমায় ঢুকে পড়লাম। যাক, ভালোই হলো, তোমরাও···।
তারপর আর কি···বাকি ছবি তিনজন একসঙ্গে দেখলাম।

কৌতুক Joke 9 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

লোক দেখানো গিয়েছিলাম

সেই যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে। এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন লক্ষণ নেই। স্বামী-স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো, মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয় ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল।

জানালা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী দুজনায় তা দেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে। স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো? যে জোরে কাঁদছিলে। স্ত্রী বললো দূর একটুও লাগেনি। এ তো লোক দেখানো কেঁদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব, হেঁ, হেঁ আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম ।

কৌতুক Joke 10 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

দার্জিলিং স্পেশাল

গৃহস্বামী: এই যে চা খেলেন, এটা একেবারে দার্জিলিং স্পেশাল।
অতিথি: বোধহয় এইজন্যই এত ঠান্ডা।

কৌতুক Joke 5 অতিথি নিয়ে বাংলা জোকস

অতিথি আপ্যায়ন

অনেক দিন পর বাড়িতে একজন মেহমান এসেছে। মেহমান দেখে বাড়ির মালিক বললেন, তা কেমন আছেন, অনেক দিন পর এলেন, আজ তো আর থাকবেন না, আবার কবে আসবেন?
মেহমান : অনেক দিন পর এলাম, যেতে তো আর দিবেন না, লুঙিটা দিন গোসলটা সেরেই আসি।

আরও দেখুনঃ 

Leave a Comment