আবদুল্লাহ আল নোমান | বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ

আবদুল্লাহ আল নোমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ এবং সাবেক সংসদ সদস্য, মৎস্য মন্ত্রী এবং খাদ্য মন্ত্রী।

আবদুল্লাহ আল নোমান | বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ

আবদুল্লাহ আল নোমান | বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ

 

কর্মজীবন

১৯৯১ সালে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর মৎস্য মন্ত্রণালয় এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সহ-সভাপতি।

নির্বাচন

সাধারণ নির্বাচনসংসদীয় আসনভোটশতাংশ (মোট ভোট)রাজনৈতিক দলফলাফল
২০০৮চট্টগ্রাম-৯১২৭,৮১৫৪৫.৩বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলপরাজিত
২০০১চট্টগ্রাম-৯১৩১,৬৩৯৫২.৮বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলবিজয়ী
১৯৯৬চট্টগ্রাম-৯৮৫,১৭১৪১.৯বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলপরাজিত
১৯৯১চট্টগ্রাম-৯৪৯,৮১৮৪৫.২বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলবিজয়ী

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

খাদ্য মন্ত্রণালয়: 

খাদ্য মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি মন্ত্রণালয়। সকল সময়ে দেশের সকল মানুষের জন্য নির্ভরযোগ্য খাদ্যনিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরার উদ্দেশ্যে এই সংস্থাটি গঠিত ও পরিচালিত হয়ে থাকে।

ইতিহাস

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে খাদ্য ও বেসামরিক সরবরাহ মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তিতে এ মন্ত্রণালয় খাদ্য ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় ইত্যাদির অধীনে খাদ্য বিভাগ হিসেবে পরিচালিত হতে থাকে। সর্বশেষ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ খ্রি. তারিখের ০৪.৪২৩.০২২.০২.০১.০০২. ২০১২.৯৬ নং পত্র সংখ্যা দ্বারা খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়কে পুনর্গঠিত করে (১) খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং (২) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় নামে ২টি মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হলে খাদ্য মন্ত্রণালয় স্বতন্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

লক্ষ্য

দেশের সকল মানুষের জন্য নির্ভরযোগ্য খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

উদ্দেশ্য

  • দেশের খাদ্য নিরাপত্তার উন্নয়ন এবং দরিদ্র জনগণের জন্য খাদ্য সহায়তা প্রদান;
  • নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করণ;
  • খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্য জনগণের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ।

 

আবদুল্লাহ আল নোমান | বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ

 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটি স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয়। এ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ ও প্রাণী সম্পদ নিয়ে কাজ করে। দেশীয় অর্থনীতিতে এ মন্ত্রণালয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

ইতিহাস

স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে বন, মৎস্য ও পশুপালন নামে একটি বিভাগ ছিল কৃষি মন্ত্রণালয়ের। প্রাণিজ ও মৎস্য জাতীয় সম্পদের সম্প্রসারণের জন্য ১৯৭৮ সালে এটিকে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা করে মৎস্য ও পশুপালন মন্ত্রণালয় নামে একটি নতুন মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালের জানুয়ারী মাসে এটি আবার মৎস্য ও পশুপালন বিভাগ নামে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি বিভাগে পরিণত হয়। পরে আলাদা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনার প্রয়ােজন অনুভূত হওয়ায় ১৯৮৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মৎস্য ও পশুপালন মন্ত্রণালয় নামে এটি পুনর্গঠন করা হয়। ১৯৮৯ সালে মৎস্য ও পশুপালন মন্ত্রণালয়ের নাম আংশিক সংশােধন করে মৎস্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয় নামকরণ করা হয়। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে মৎস্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় হিসেবে নামকরণ করা হয়।

রূপকল্প ও অভিলক্ষ্য

রূপকল্প : সকলের জন্য নিরাপদ, পর্যাপ্ত ও মানসম্মত প্রাণিজ আমিষ নিশ্চিতকরণ। অভিলক্ষ্য : মৎস্য ও প্রাণিজ পণ্যের উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং মূল্য সংযোজনের মাধ্যমে প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ।

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment