সরকারি সাহায্য নেওয়ার কথা অস্বীকার করলেন মির্জা ফখরুল

সরকারি সাহায্য নেওয়ার কথা অস্বীকার করলেন মির্জা ফখরুল। বিএনপি মহাসচিব বলেন, এটাকে পুরোপুরি মিথ্যা, নোংরামি ও রাজনীতিবিদদের চরিত্র হনন ছাড়া আর কিছুই না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এ তথ্যকে অসত্য বলে মন্তব্য করেন তিনি।  গত ২৪ আগস্ট  বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চিকিৎসার জন্য স্ত্রী-সন্তানসহ সিঙ্গাপুরে যান। তার যাওয়ার পরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মির্জা ফখরুল ও তার স্ত্রী রাহাত আরার ছবির সাথে সোনালী ব্যাংকের একটি চেকের ছবিও সংযুক্ত করে পোস্ট করা হয়। চেকটিতে তারিখ দেওয়া হয়েছে ২০ আগস্ট। টাকার পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে ৫০ লাখ। 

সরকারি সাহায্য নেওয়ার কথা অস্বীকার করলেন মির্জা ফখরুল

তবে এই পোস্টটিকে বিএনপি মহাসচিবের ব্যক্তিগত সহকারী মো. ইউনুস আলী এটাকে পুরোপুরি গুজব, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট বলে উল্লেখ করেছেন। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান  পোস্টটিকে অসত্য দাবি করে বলেন, ‘চমৎকার নোংরামি উদাহরণ। এ ধরনের নোংরামি যারা করতে পারেন তাদেরকে কোনো সভ্যতার মধ্যে উল্লেখ করা যাবে না। 

সরকারি সাহায্য নেওয়ার কথা অস্বীকার করলেন মির্জা ফখরুল

 

সিঙ্গাপুরে অবস্থানরত মির্জা ফখরুলের বরাত দিয়ে শায়রুল বলেন, এটা নোংরামি ছাড়া আর কিছু নয়। তিনি বাপের জমি বিক্রি করে চিকিৎসা ও রাজনীতি করেন। তাকে কেনা সম্ভব নয়।তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অনেক ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ। তার ব্যপারে অবান্তর কোনো গুজব ছড়ানোর আগে ভাবে চিন্তে করা উচিত। এ ধরনের মানুষদের বলবো গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকার জন্য।

 

google news
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

 

২০১৫ সালে কারাবন্দি অবস্থায় তাঁর ঘাড়ের ইন্টারন্যাল ক্যারোটিড আর্টারিতে ব্লক ধরা পড়লে মুক্তির পর তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা নেন। এরপর থেকে তিনি প্রতি বছর নিয়মিত চেকআপের অংশ হিসেবে সেখানে তাকে যেতে হয়।  ৭৬ বছর বয়সী বিএনপির এই নেতা ২০২৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন।

 

সরকারি সাহায্য নেওয়ার কথা অস্বীকার করলেন মির্জা ফখরুল

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment