মৃনাল কান্তি দাস (জন্ম: ২৫ জানুয়ারি ১৯৫৯) হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক ও মুন্সীগঞ্জ-৩ আসন থেকে নির্বাচিত ১০ম এবং একাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য।
Table of Contents
মৃনাল কান্তি দাস । বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ
প্রাথমিক জীবন
অ্যাডভোকেট মৃণাল -কান্তি দাস ১৯৫৯ সালের ২৫ জানুয়ারি মুন্সীগঞ্জ জেলার মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার দেওভোগ গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম শ্যামলাল দাস ও মাতার নাম গীতা রানী দাস। তিনি বিএ এবং এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
রাজনৈতিক জীবন
মৃণাল কান্তি -দাস ২০১০ সালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-দফতর সম্পাদক ছিলেন। তিনি ৫ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে অনুষ্ঠিত ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি আওয়ামী -লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।
মৃণাল কান্তি-দাস ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতত্ব একাশদ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের জন্য আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন। এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন এবং পুনরায় মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
সংসদ সদস্য
সংসদ সদস্য জনপ্রতিনিধি হিসেবে পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদে সরকার কিংবা বিরোধীদলীয় সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। এর ইংরেজি প্রতিরূপ হচ্ছে ‘মেম্বার অব পার্লামেন্ট’ বা ‘এমপি’ এবং বাংলায় ‘সংসদ সদস্য’ কিংবা ‘সাংসদ’। এছাড়া, ফরাসী ভাষায় সংসদ সদস্যকে ‘ডেপুটি’ নামে অভিহিত করা হয়।
পরিচিতি
সংসদীয় গণতন্ত্রে একজন সংসদ সদস্য আইন-প্রণয়ন বিশেষতঃ রাষ্ট্রীয় আইন ও নাগরিক অধিকার প্রণয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সাধারণ অর্থে নির্দিষ্ট সংসদ কিংবা জাতীয় সংসদের সদস্যই এমপি বা সংসদ সদস্য হিসেবে আখ্যায়িত হন।
বিশ্বের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে দ্বি-স্তরবিশিষ্ট সংসদীয় গণতন্ত্র রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে – উচ্চ কক্ষ এবং নিম্ন কক্ষ। সেক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধি হিসেবে ‘সংসদ সদস্য’ পদটি নিম্নকক্ষের জন্য প্রযোজ্য। সচরাচর জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদ সদস্য পদটি উচ্চ কক্ষে ভিন্ন পদে উপস্থাপন ও চিহ্নিত করা হয়। উচ্চ কক্ষ হিসেবে সিনেটে সংসদ সদস্য তখন তিনি ‘সিনেটর’ পদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।
আরও দেখুনঃ